ভালোবাসাটাসা বুকের ভেতরে রাখো:
পর্দা খেও না, মঞ্চে উঠো না, প্লিজ!
বাক্য-বাহারে উজ্জ্বল জিঙ্গেলে
সাজিয়ে রেখো না বেদনার কিসমিস।
এই যে উঠানে উচ্ছের মৃদু চারা,
ওখানে গগণে আকাশকুসুম-তারা—
যারা আছে, যারা মিশে গেছে রোদ্দুরে
পিরিতি-কাঙাল সবাই বাক্যহারা।
জলহীনা মাটি, ব্যাকটেরিয়ার ছানা,
ঘরহারা কেঁচো, চোখছাড়া সন্ত্রাসী—
ওরাও তোমারই মতো খুঁজে মরে প্রেম
অন্তরীক্ষে ওদেরই ব্যর্থ বাঁশি
হাহাকার তোলে। সুনামি-সুনীল পাপে
ডুবে যাওয়া দ্বীপে, দূরের অন্তরীপে
যেখানে যাকেই দেখছ সেটা তো তুমিই!
তুমিই রয়েছ সন্তানে-সন্তাপে।
কাকে হারাবার ভয়ে তবে তুমি ভীত?
নিজেকে চেনো নি? উপনিষদের ওমে?
পরম ব্রহ্মে অথবা আনাল হকে
ফানা-ফানা হয়ে তুমিই গরমে-হিমে।
রিম্যান্ডে-নেওয়া তৌহিদ আজ তুমিই—
পড়ছ কলেমা নিখিলের ওঙ্কারে;
জীব ও জড়ের বেদনার সব ভাষা
ভালোবাসা হবে অঙ্কুরে-অঙ্গারে।
খালি খালি আর দুঃখ কোরো না সোনা—
তুমি তো জীবিত নও, তুমি মুর্দা না।
সুস্মিত হেসে ‘স্বাগত’ বোলো সবাইকে—
বোলো ভালোবাসা অনঙ্গ আফসানা।
পর্দা খেও না, মঞ্চে উঠো না, প্লিজ!
বাক্য-বাহারে উজ্জ্বল জিঙ্গেলে
সাজিয়ে রেখো না বেদনার কিসমিস।
এই যে উঠানে উচ্ছের মৃদু চারা,
ওখানে গগণে আকাশকুসুম-তারা—
যারা আছে, যারা মিশে গেছে রোদ্দুরে
পিরিতি-কাঙাল সবাই বাক্যহারা।
জলহীনা মাটি, ব্যাকটেরিয়ার ছানা,
ঘরহারা কেঁচো, চোখছাড়া সন্ত্রাসী—
ওরাও তোমারই মতো খুঁজে মরে প্রেম
অন্তরীক্ষে ওদেরই ব্যর্থ বাঁশি
হাহাকার তোলে। সুনামি-সুনীল পাপে
ডুবে যাওয়া দ্বীপে, দূরের অন্তরীপে
যেখানে যাকেই দেখছ সেটা তো তুমিই!
তুমিই রয়েছ সন্তানে-সন্তাপে।
কাকে হারাবার ভয়ে তবে তুমি ভীত?
নিজেকে চেনো নি? উপনিষদের ওমে?
পরম ব্রহ্মে অথবা আনাল হকে
ফানা-ফানা হয়ে তুমিই গরমে-হিমে।
রিম্যান্ডে-নেওয়া তৌহিদ আজ তুমিই—
পড়ছ কলেমা নিখিলের ওঙ্কারে;
জীব ও জড়ের বেদনার সব ভাষা
ভালোবাসা হবে অঙ্কুরে-অঙ্গারে।
খালি খালি আর দুঃখ কোরো না সোনা—
তুমি তো জীবিত নও, তুমি মুর্দা না।
সুস্মিত হেসে ‘স্বাগত’ বোলো সবাইকে—
বোলো ভালোবাসা অনঙ্গ আফসানা।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন